সাহাবায়ে কেরাম হলেন সত্যের
মাপকাঠি , ঈমানের মানদন্ড |
উম্মতে মোহাম্মদীর
মধ্যে সবচেয়ে বেশি মর্যাদার
অধিকারী হলেন সাহাবায়ে কেরামগণ |
তারা আল্লাহকে রাজি করিয়েছেন
এবং আল্লাহও তাদের প্রতি খুশি হয়েছেন
তাইতো তাদের পদবী রাদি আল্লাহু
তাআলা আনহু | দয়াল নবীজি বলেছেন আমার
একেকজন সাহাবী আকাশের উজ্জল নক্ষত্রের
মত | সাহাবায়ে কেরামদেরকে অবশ্যই অনুসরণ
করা আমাদের জন্য ওয়াজিব |
আমাদের
মধ্যে বাতিলপন্থী মুসলমানেরা বলে থাকে সাহাবায়ে কেরামরা নাকি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেন নি !
এটা তাদের সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা |
পূর্বে আমরা হজরত আব্বাস রাদ্বি আল্লাহু
তালা আনহু ও হজরত দ্বারদা রাদ্বি আল্লাহু
তালা আনহু হতে বর্ণিত
হাদিসে মিলাদুন্নবী পালন ও এর ফজিলত
দেখেছি | এবার সাহাবায়ে কেরামদের
মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ৪ সাহাবী অর্থাৎ
খোলাফায়ে রাশেদীনের পবিত্র জবান
থেকে মিলাদুন্নবী পালনের ফজিলত শুনবো |
★★ইসলামের প্রথম খলিফা ,
সাহাবায়ে কেরামদের মধ্যে সর্ব উচ্চ
মর্যাদা লাভকারী সাহাবী হজরত আবু বকর
রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বলেন ,
ﻣَﻦْ ﺍَﻧْﻔَﻖَ ﺩِﺭْﻫَﻤًﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻗِﺮﺍ ﺓَ ﻣَﻮْ ﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒﻰُ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ
ﻛَﺎﻥ ﺭﻓﻴﻘﻲ ﻓﻰِ ﺍﻟﺠَﻨّﺔِ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষ্যে এক দিরহাম
খরচ করবে সে জান্নাতে আমার সঙ্গী হবে |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-৭ ]
★★ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর
রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বর্ণনা করেন ,
ﻣَﻦْ ﻋَﻈَّﻢَ ﻣَﻮْﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰُ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻓَﻘَﺪْ َﺍﺣﻴﺎ ﺍﻻﺳْﺎﻻَﻡُ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে সম্মান করলো,
সে অবশ্যই ইসলামকে জীবিত করলো |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম,পৃষ্ঠা নং-৭ ]
★★ইসলামের তৃতীয় খলিফা হজরত উসমান
গনি রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বলেন ,
ﻣَﻦْ ﺍَﻧْﻔَﻖَ ﺩِﺭْﻫَﻤًﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻗﺮﺃﺓ ﻣَﻮْﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰُ ﺻَﻠّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢْ ﻓَﻜَﺎ
ﻧَّﻤَﺎ ﺛَﻬِﻴﺪ ﻏَﺰُﻭَﺓِ ﺑَﺪَﺭ َﻭﺣُﻨَﻴْﻦُ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম পাঠ করার জন্য এক
দিরহাম খরচ করল- সে যেন বদর ও হুনাইন
জিহাদে শরীক হলো |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-৮ ]
★★ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত
আলী রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বলেন ,
ﻣَﻦْ ﻋَﻈَّﻢَ ﻣَﻮْ ﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰ ﺻَﻠّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَ ﺳَﻠَّﻢَ ﻭَﻛَﺎﻥَ ﺳَﺒَﺒَﺎ ﻟِﻘﺮﺍ ﺗﻪ ﻻ
ﻳَﺨﺮﺝ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﺍِﻻ َّﺑِﺎﻻِ ﻳْﻤَﺎﻥِ ﻭَﻳَﺪْﺧُﻞُ ﺍﻟﺠَﻨَّﻪَ ﺑِﻐَﻴْﺮِ ﺣِﺴَﺎﺏ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে সম্মান
করবে হবে সে ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ
করবে এবং বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং- ৮ ]
অতএব উপরোক্ত হাদিস
শরীফ্গুলো থেকে এটা স্পষ্ট প্রমানিত হয়
যে সাহাবায়ে কেরাম
তথা খোলাফায়ে রাশেদীন
উনারা মিলাদুন্নবী উদযাপন করেছেন বিধায়
এর ফজিলত বর্ণনা করেছেন ,
যদি উনারা মিলাদুন্নবী পালন না করতেন
তাহলে এর ফজিলত বর্ণনার কোন প্রশ্নই
আসেনা !
সুতরাং যারা বলে সাহাবায়ে কেরাম
মিলাদুন্নবী পালন করেন নি তাদের
চেয়ে বড় মিথ্যুক আর হতেই পারেনা !
মাপকাঠি , ঈমানের মানদন্ড |
উম্মতে মোহাম্মদীর
মধ্যে সবচেয়ে বেশি মর্যাদার
অধিকারী হলেন সাহাবায়ে কেরামগণ |
তারা আল্লাহকে রাজি করিয়েছেন
এবং আল্লাহও তাদের প্রতি খুশি হয়েছেন
তাইতো তাদের পদবী রাদি আল্লাহু
তাআলা আনহু | দয়াল নবীজি বলেছেন আমার
একেকজন সাহাবী আকাশের উজ্জল নক্ষত্রের
মত | সাহাবায়ে কেরামদেরকে অবশ্যই অনুসরণ
করা আমাদের জন্য ওয়াজিব |
আমাদের
মধ্যে বাতিলপন্থী মুসলমানেরা বলে থাকে সাহাবায়ে কেরামরা নাকি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেন নি !
এটা তাদের সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা |
পূর্বে আমরা হজরত আব্বাস রাদ্বি আল্লাহু
তালা আনহু ও হজরত দ্বারদা রাদ্বি আল্লাহু
তালা আনহু হতে বর্ণিত
হাদিসে মিলাদুন্নবী পালন ও এর ফজিলত
দেখেছি | এবার সাহাবায়ে কেরামদের
মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ৪ সাহাবী অর্থাৎ
খোলাফায়ে রাশেদীনের পবিত্র জবান
থেকে মিলাদুন্নবী পালনের ফজিলত শুনবো |
★★ইসলামের প্রথম খলিফা ,
সাহাবায়ে কেরামদের মধ্যে সর্ব উচ্চ
মর্যাদা লাভকারী সাহাবী হজরত আবু বকর
রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বলেন ,
ﻣَﻦْ ﺍَﻧْﻔَﻖَ ﺩِﺭْﻫَﻤًﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻗِﺮﺍ ﺓَ ﻣَﻮْ ﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒﻰُ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ
ﻛَﺎﻥ ﺭﻓﻴﻘﻲ ﻓﻰِ ﺍﻟﺠَﻨّﺔِ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষ্যে এক দিরহাম
খরচ করবে সে জান্নাতে আমার সঙ্গী হবে |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-৭ ]
★★ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর
রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বর্ণনা করেন ,
ﻣَﻦْ ﻋَﻈَّﻢَ ﻣَﻮْﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰُ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻓَﻘَﺪْ َﺍﺣﻴﺎ ﺍﻻﺳْﺎﻻَﻡُ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে সম্মান করলো,
সে অবশ্যই ইসলামকে জীবিত করলো |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম,পৃষ্ঠা নং-৭ ]
★★ইসলামের তৃতীয় খলিফা হজরত উসমান
গনি রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বলেন ,
ﻣَﻦْ ﺍَﻧْﻔَﻖَ ﺩِﺭْﻫَﻤًﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻗﺮﺃﺓ ﻣَﻮْﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰُ ﺻَﻠّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢْ ﻓَﻜَﺎ
ﻧَّﻤَﺎ ﺛَﻬِﻴﺪ ﻏَﺰُﻭَﺓِ ﺑَﺪَﺭ َﻭﺣُﻨَﻴْﻦُ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম পাঠ করার জন্য এক
দিরহাম খরচ করল- সে যেন বদর ও হুনাইন
জিহাদে শরীক হলো |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং-৮ ]
★★ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত
আলী রাদ্বি আল্লাহু তালা আনহু বলেন ,
ﻣَﻦْ ﻋَﻈَّﻢَ ﻣَﻮْ ﻟِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰ ﺻَﻠّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَ ﺳَﻠَّﻢَ ﻭَﻛَﺎﻥَ ﺳَﺒَﺒَﺎ ﻟِﻘﺮﺍ ﺗﻪ ﻻ
ﻳَﺨﺮﺝ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﺍِﻻ َّﺑِﺎﻻِ ﻳْﻤَﺎﻥِ ﻭَﻳَﺪْﺧُﻞُ ﺍﻟﺠَﻨَّﻪَ ﺑِﻐَﻴْﺮِ ﺣِﺴَﺎﺏ
অর্থাৎ- “যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে সম্মান
করবে হবে সে ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ
করবে এবং বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে |
[ আন নেয়মাতুল কুবরা আলাল আলাম, পৃষ্ঠা নং- ৮ ]
অতএব উপরোক্ত হাদিস
শরীফ্গুলো থেকে এটা স্পষ্ট প্রমানিত হয়
যে সাহাবায়ে কেরাম
তথা খোলাফায়ে রাশেদীন
উনারা মিলাদুন্নবী উদযাপন করেছেন বিধায়
এর ফজিলত বর্ণনা করেছেন ,
যদি উনারা মিলাদুন্নবী পালন না করতেন
তাহলে এর ফজিলত বর্ণনার কোন প্রশ্নই
আসেনা !
সুতরাং যারা বলে সাহাবায়ে কেরাম
মিলাদুন্নবী পালন করেন নি তাদের
চেয়ে বড় মিথ্যুক আর হতেই পারেনা !
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন Blogger Facebook