মঙ্গলবার ২৬/০৪/২০১৬ইং ছাতকের চরমহল্লা ইউয়নিয়ন ওদক্ষিন খুরমা ইউনিয়নের হাদনালিক্ষতিগ্রস' এলাকা পরিদর্শন করেছেন।বাংলাদেশ আঞ্জুমানে আল ইসলাহ ছতক উপজেলা, লতিফিয়া ক্বারী সোসাইটি, তালামীয সুনামগন্জ জেলা, ছাতক উপজেলা ও ছাতক পৌর শাখার নেতৃবৃন্দ ঘুর্ণিঝড় কবলিত এলাকাপরিদর্ষন করেন।আল ইসলাহ ছাতক উপজেলা (উত্তর)'র সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এম এ মতিন, ক্বারী সোসাইটি ছাতক উপজেলা'র সহ-সাধারণ সম্পাদক মাওঃ নজিমুল হক নছিব, সুনামগঞ্জ জেলাতালামীযের সাধারণ সম্পাদক হাঃ রফিকুল ইসলাম তালুকদার, ছাতক উপজেলা তালামীযের সভাপতি আব্দুল মতিন রাজন, সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমদ মিনার, প্রচার সম্পাদক আলী আহমদ নাঈম, অফিস সম্পাদক হাফিজুর রহমান, ছাতক পৌর শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়েজ আহমদ,
প্রশিক্ষন সম্পাদক মো আরিফ উদ্দীন, চরমহল্লা ইউপি সভাপতি শিহাব উদ্দীন,সহ-সভাপতি হাঃঅাফজল হুসেন, সহ-সভাপতি মিনহাজুর রহমান,সাধারন সম্পাদক হাঃহুমায়ুন রশিদগাবুর গাও মাদ্রাসা শাখার সভাপতি জাবির আহমদ সহ নেতৃবৃন্দ এসময় উপস্হিত ছিলেন।ছাতকে কালবৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড প্রায়৫'শতাধিক ঘরবাড়িনিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক বেশি।ছাতকে কালবৈশাখী তান্ডবে লন্ডভন্ডহয়েছে ৫'শতাধিক কাঁচা-আধাকাঁচা,সেমিপাকা ঘরবাড়ি ও দোকানপাট। বিধস' হয়েছে শহস্রাধিক ছোট-বড়গাছ-পালা। ঝড় ও শিলা বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে পাকা-আধাপাকা বোরো ফসলের। হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে কালবৈশাখী ঘুর্নিঝড়ে।এ বছরের মধ্যে এটিই প্রথম এবংবড় রকমের কালবৈশাখী ঝড় বলে মন্তব্য করেছেন অনেকেই।