কেন্দ্রীয় তালামীযের মাননীয় অর্থ সম্পাদক জনাব রেদ্বওয়ান আহমদ চৌধুরীর ফেইসবুক পোষ্ট থেকে সংগ্রহীত
আলেম-উলামারা পিস টিভি বন্ধের দাবী জানিয়ে আসছেন অনেক আগে থেকেই। তারা প্রমান করেছেন এ টিভির ভাষ্যকারদের বক্তব্য ইমান
বিধ্বংসী। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের
চমৎকার উপস্থাপনের আবরনে ঈমান-
ইসলাম বিরুধী বক্তব্যের বিষয়ে
উলামায়ে কেরাম আমাদেরকে পূর্বেই
সচেতন করে দিয়েছেন। আমরা এ টিভি
ও এর বিতর্কিত উপস্থাপকদের উপর
নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবী অনেক
আগে থেকেই জানিয়ে আসছি।
সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গিদের উপর
অনুসন্ধান চালিয়ে দেখা যায় এরা
পিস টিভির নিয়মিত দর্শক ও ডাক্তার
জাকির নায়েকের দ্বারা প্রভাবিত।
বাংলাদেশ সরকার জঙ্গি দমনের অংশ
হিসেবে পিস টিভি বন্ধ করার
সিদ্বান্ত নিয়েছে। সিদ্বান্ত মহৎ
কিন্তু উপলব্ধি বিভ্রান্তিকর। সরকার ও
জনগনকে বুঝতে হবে পিস টিভি
কিংবা ডাক্তার জাকির নায়েক
জঙ্গি তৈরি করেনি বরং ঈমান ধ্বংস
করেছে। আর সেই সব ইসলাম থেকে দূরে
সরে যাওয়া পথভ্রষ্ট যুবকদের ইসলামের
নামে বিকৃত একটি পথে টেনে
নিয়েছে তাদেরই অন্য এজেন্ট। আর পিস
টিভি কিংবা জঙ্গি মদদ
দাতাদেরকে সাধারণ মানুষের কাছে
আশ্রিত/প্রশ্রিত কিংবা সমাদৃত
করিয়ে দিয়েছে ধর্ম বিদ্বেষী
নাস্তিক সম্প্রদায়। নাস্তিক-মুরতাদদের
দৃষ্টতাপূর্ণ অযৌক্তিক ধর্মবিরুধী
অপপ্রচার, মিথ্যাচার মানুষের মনে
আঘাত করেছে। লানত প্রাপ্ত
খারেজী সম্প্রদায় এর সুযোগ নিয়ে
ইসলামের পক্ষের শক্তি হিসেবে
আবির্ভূত হয়ে মানুষের মনে স্থান
নিয়েছে। পরবর্তীতে তাদের মূখ্য মিশন
তথা নিরপরাধ মানুষ হত্যা করা,
মুসল্লিদের হত্যা করা, মাজারে বোম
ফুটানো কিংবা নুরুল ইসলাম
ফারুকীদের হত্যার মিশনে মেতেছে।
এই মুহূর্তে মানুষের ঈমান রক্ষার
স্বার্থে যেমন পিস টিভি বন্ধ করা
প্রয়োজন তেমনি জঙ্গিবাদ প্রতিহত
করার জন্য ধর্মবিরুধী অপপ্রচার রুখতে
আইন প্রণয়ন করতে হবে। সত্যিকার ধর্মের
শিক্ষা প্রচারে মিডিয়ায় উলামায়ে
কেরামের স্থান নিশ্চিত করতে হবে।
নাস্তিকদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে,
জঙ্গিবাদ ও ইসলামকে একাকার করে
কেবল কোন টিভি চ্যানেল বন্ধ করে
কিংবা ইসলামের বিরুদ্বে
রাজনৈতিক সিদ্বান্ত নিয়ে
জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করা যাবেনা
বরং উস্কে দেওয়া হবে।
আলেম-উলামারা পিস টিভি বন্ধের দাবী জানিয়ে আসছেন অনেক আগে থেকেই। তারা প্রমান করেছেন এ টিভির ভাষ্যকারদের বক্তব্য ইমান
বিধ্বংসী। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের
চমৎকার উপস্থাপনের আবরনে ঈমান-
ইসলাম বিরুধী বক্তব্যের বিষয়ে
উলামায়ে কেরাম আমাদেরকে পূর্বেই
সচেতন করে দিয়েছেন। আমরা এ টিভি
ও এর বিতর্কিত উপস্থাপকদের উপর
নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবী অনেক
আগে থেকেই জানিয়ে আসছি।
সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গিদের উপর
অনুসন্ধান চালিয়ে দেখা যায় এরা
পিস টিভির নিয়মিত দর্শক ও ডাক্তার
জাকির নায়েকের দ্বারা প্রভাবিত।
বাংলাদেশ সরকার জঙ্গি দমনের অংশ
হিসেবে পিস টিভি বন্ধ করার
সিদ্বান্ত নিয়েছে। সিদ্বান্ত মহৎ
কিন্তু উপলব্ধি বিভ্রান্তিকর। সরকার ও
জনগনকে বুঝতে হবে পিস টিভি
কিংবা ডাক্তার জাকির নায়েক
জঙ্গি তৈরি করেনি বরং ঈমান ধ্বংস
করেছে। আর সেই সব ইসলাম থেকে দূরে
সরে যাওয়া পথভ্রষ্ট যুবকদের ইসলামের
নামে বিকৃত একটি পথে টেনে
নিয়েছে তাদেরই অন্য এজেন্ট। আর পিস
টিভি কিংবা জঙ্গি মদদ
দাতাদেরকে সাধারণ মানুষের কাছে
আশ্রিত/প্রশ্রিত কিংবা সমাদৃত
করিয়ে দিয়েছে ধর্ম বিদ্বেষী
নাস্তিক সম্প্রদায়। নাস্তিক-মুরতাদদের
দৃষ্টতাপূর্ণ অযৌক্তিক ধর্মবিরুধী
অপপ্রচার, মিথ্যাচার মানুষের মনে
আঘাত করেছে। লানত প্রাপ্ত
খারেজী সম্প্রদায় এর সুযোগ নিয়ে
ইসলামের পক্ষের শক্তি হিসেবে
আবির্ভূত হয়ে মানুষের মনে স্থান
নিয়েছে। পরবর্তীতে তাদের মূখ্য মিশন
তথা নিরপরাধ মানুষ হত্যা করা,
মুসল্লিদের হত্যা করা, মাজারে বোম
ফুটানো কিংবা নুরুল ইসলাম
ফারুকীদের হত্যার মিশনে মেতেছে।
এই মুহূর্তে মানুষের ঈমান রক্ষার
স্বার্থে যেমন পিস টিভি বন্ধ করা
প্রয়োজন তেমনি জঙ্গিবাদ প্রতিহত
করার জন্য ধর্মবিরুধী অপপ্রচার রুখতে
আইন প্রণয়ন করতে হবে। সত্যিকার ধর্মের
শিক্ষা প্রচারে মিডিয়ায় উলামায়ে
কেরামের স্থান নিশ্চিত করতে হবে।
নাস্তিকদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে,
জঙ্গিবাদ ও ইসলামকে একাকার করে
কেবল কোন টিভি চ্যানেল বন্ধ করে
কিংবা ইসলামের বিরুদ্বে
রাজনৈতিক সিদ্বান্ত নিয়ে
জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করা যাবেনা
বরং উস্কে দেওয়া হবে।